Thursday, September 17, 2015

নটরডেমের ছেলেটা প্রেমে ব্যার্থ হয়ে সুইসাইড করল।

নটরডেমের ছেলেটা প্রেমে ব্যার্থ
হয়ে
সুইসাইড করল। এজিবি কলোনির এক
দালানে পাওয়া গেল ছেলেটার ঝুলন্স
লাশ। মেয়েটার হয়ত ততক্ষণে বিয়ে
হয়ে
গেছে। কিছুদিন পর ভুলেও যাবে। আমি
একটা ছেলেকে চিনি যার হয়ত বেচে
থাকার কথাই ছিলনা। আসেন বলি
গল্পটা
.
এস এস সি দিয়ে ঢাকা শহরে পা রাখে
ছেলেটা। অচেনা শহরে সবই অচেনা।
বাসার অপজিটের বাসার বারান্দায়
এক
মেয়ে আসত। চোখা চোখি হত। নাম্বার
বিনিময়ে হল একসময়। সেসময় ডিজুসের
যুগ
ছিল। রাতে ফ্রি। মেয়েটা ছেলেটার
নিশ্বাসের শব্দ শুনে শুনে প্রতিদিন
ঘুমোত। শহরের আইল্যান্ডে ওরা উড়াল
ভালোবাসার পতাকা
.
ছেলের মা বুঝতে পারল ছেলের
পরিবর্তন
হয়েছে কিছু একটা। মায়ের ভয় লাগল।
ছেলে শহরে নতুন। পা পিছলে পড়লে না
যায়। সাবধান করতে গেল। কিন্তু ছেলে
তখন কলেজ লাইফের প্রেমে। শুনার
টাইম
আছে। মা কিছু বললে উলটা ধমক মারে
- তুমি বেশি বুঝ আম্মা
.
মেয়েটার জন্য ছেলেটার ভালোবাসার
একটা নমুনা দেই। ফ্যান্টাসি
কিংডমের
ভেতরে ওয়াটার কিংডম তখন নতুন
খুলেছে। মেয়ে বায়না ধরল প্রেমিকের
কাছে ওয়াটার কিংডম যাবে। বাসে
যাওয়ার পথে মেয়ের স্যান্ডেল গেল
ছিড়ে। ফ্যান্টাসি কিংডমের মত একটা
রিমোট এরিয়ায় জুতার দোকানও নেই
মুচিও নেই। মেয়েকে খালি পায়েই
হাটতে হবে। ছেলে চিন্তা করল
প্রেমিকা তার খালি পায়ে হাটবে এত
মানুষের সামনে। যে ভাবা সে কাজ।
.
বাস থেকে নেমে কোলে তুলে নিল
প্রেমিক প্রেমিকাকে। সেদিন ছেলেটা
মেয়েটাকে কোলে করে ওয়াটার
কিংডমে নিয়ে গিয়েছিল। কোলে করেই
ফেরত এনেছিল। আশেপাশের সবাই এক
প্রেমিকের রোদে হাপাতে হাপাতে
প্রেমিকাকে কোলে করে নেয়ার দৃশ্য হা
করে দেখছিল। এই ছিল তার ভালোবাসা
.
কষ্টের দিনগুলো শুরু হল দু বছর পর।
ছেলের
তখন এইচ এস সি পরীক্ষা। ফিজিক্স
প্র্যাক্টিকালের আগের দিন। মেয়ে
হঠাত করে ছেলেটার কাছে কনফেস
করল।
তার আরেকটা রিলেশান আছে দু মাস
হয়।
সে ছেলের সাথে ফিজিক্যাল
রিলেশানও নাকি হয়েছে। ছেলের
মাথের উপর আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। ছেলে
সেদিন প্রথম জীবনে গাজায় টান দের।
দেয়না ফিজিক্স প্র্যাক্টিকাল। যে
ছেলের এ প্লাস পাওয়ার কথা সে ছেলে
ফিজিক্স প্র্যাক্টিকালে অনুপস্থিত
থাকার জন্য ফেইক করল। বাবা মায়ের
মাথায় হাত। ছেলের সেদিকে খবর
নেই।
ছেলে তখন মদের বোতলে চুর
.
এরপর শুরু হল আরেক নাটক। মেয়ে ক্ষমা
চেয়ে ছেলের জীবনে ফিরে আসতে
চাইল। ছেলে আবার ভুলল মেয়ের চোখের
পানিতে। ক্ষমা করে ফিরিয়ে নিল।
জানত না এটা ছিল মেয়ের আরেক টা
চাল। এর ছয় সাত মাস পরে শেষ
ধাক্কাটা দিল মেয়ে। জানিয়ে দিল
আবার সে অন্য ছেলের সাথে লুকিয়ে
প্রেম করেছে। ফিজিক্যাল রিলেশানও
করেছে।
.
এবার অবশ্য এক্সট্রা হিসেবে পেটে
বাচ্চা নিয়ে এসেছে। ঐ প্রেমিক
ভেগেছে সেটা শুনে। এদিকে মেয়ের
বাসায় বুঝে গেছে সে প্রেগনেন্ট।
কিন্তু
তারাত জানে মেয়ের সাথে এক ছেলের
তিন বছরের রিলেশান। মানে
ছেলেটার।
তারা ভেবেছে বাচ্চাও সে ছেলের
.
মেয়ে পায়ে ধরল ছেলের। প্লিয তুমি
বল
বাচ্চাটা তোমার। ওরা জানে আমাদের
কথা। ওরা যদি এখন শুনে আমি তাদের
মেয়ে হয়ে এমন কাজ করেছি অন্য কারো
সাথে। ছেলে সেদিন ও মেয়ে টাকে
ক্ষমা করে দিয়েছিল। মেয়েটির
পরিবারের কাছে মেয়ের মান সম্মান
বাচাতে তার বাচ্চার সমস্ত দায়িত্ব
নিজের মাথার উপর নিয়ে ছেলে
মেয়েটার এবোরশন করায়। মেয়ের
বাবা
গুন্ডা দিয়ে ছেলেটাকে পেটায়। তার
মেয়ে থেকে দূরে সড়ে যেতে বলে।
ছেলের কান্ড শুনে ছেলের বাবাও
ছেলের মুখ দেখতে অস্বীকার করে।
ছেলে তবুও কাউকে বলেন এই বাচ্চা
তার
না। এই বাচ্চা ঐ মেয়ের পাপের ফসল।
.
এরপর ছেলেটার মানসিক সমস্যা দেখা
দেয়। পাগলের মত রাস্তায় রাস্তায়
হাটত। সে মেয়ে নিজের স্বার্থ হাসিল
করে তখন নতুন কারো সাথে ব্যাস্ত।
ছেলে পাগলের মত ফোন দিয়ে মেয়েকে
ওয়েটিং পেত। মেয়ে ফোন ধরে বলত
- আমি আমার বি এফের সাথে কথা
বলছি। পেইন দিবানা
ছেলের সারারাত মেয়েটাকে কল দিত
ওয়েটিং এর দিকে তাকিয়ে ফুপিয়ে
ফুপিয়ে কেদে বলত
- প্লিয একবার কল ধরো। একটাবার।
আমি
তোমার ভয়েস টা কেবল শুনব।
মেয়ে ধরেনা। ছেলেটা ছবির হাটের
ভেতরের এক কোণায় বসে গিটার
বাজাতে রোজ সন্ধ্যায়। রাত হলে
সেখানেই পুরোন খবরের কাগজ বিছিয়ে
ফুটপাতে ঘুমাত। কোনদিন বাসায় ফিরত
না
.
সেই দিন নানা। পাগল ছেলে একদিন
উঠে দাঁড়ায়। মায়ের চোখের পানি
মুছে।
মা কে কথা দেয় যা হারিয়েছে তা
ফিরিয়ে আনবে। মায়ের ছেলেকে
ফিরিয়ে আনবে। পুনরায় এইচ এস সি
দিয়ে
ভাল করে। ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে টপ
গ্রেড পেয়ে। ছেলে আজ ভালো
কোম্পানিতে ভাল জবে ঢুকেছে। একদিন
সে মেয়ে হুট করে ছেলের আইডিতে নক
দেয়। ছেলে তখন স্ট্যাটাস লিখছিল।
- তোমার এত ফলোয়ার। এত জন চিনে।
আমার এক্স বি এফ তোমার ফ্যান ছিল।
আমার ফ্রেন্ডরাও তোমার কথা বলে।
আচ্ছা আমরা কি আবার এক হতে
পারিনা সব ভুলে
.
মেয়েটাকে চিনতে পেরে স্বাভাবিক
ভাবে ছেলেটা মেয়েটার মেসেজের
আন্সার দেয়
- দেখেন আমি স্ট্যাটাস লিখতেছি।
লেখার সময় নক দিয়ে পেইন দিবেন
না।
আর আমার লিস্ট ফুল। এড করে এক করতে
পারলাম না তাই
.
মুচকি এসে এরপর ছেলে তার মা কে ফোন
দেয়
- আম্মা তুমি ঠিকি বলেছিলে। সুখের
দিনে কাকের অভাব হয় না।

FB: Abeg MoY Dipu

অবাক ভালবাসা– Obak Valobasha

অবাক, ভালবাসা–

আমি বড় সাধাসিধা একটা ছেলে। ছোট বেলা
থেকেই বড় হয়েছি কঠিন শাসন ও আদরের
মাঝে। নষ্ট হয়ে যাব এই ভয়ে আমার মা
আমাকে ঘরে আটকে রাখতেন। কখনো বাইরে
বের হতে দিতেন না। যদি কখনো বের হই তো
সেটা আমাদের পরিবারের কারো সাথে।
এখানে একটা কথা আগেভাগে বলে নিই, আমি
আমাদের পরিবারের মধ্যে সবচেয়ে ছোট ছেলে।
বোধ হয় সেজন্যই সবাই সবচেয়ে আদর করে।
tips-love2.jpg
তা যাই হোক যা বলছিলাম, আমি সবসময়
নিউট্রাল। মানে বুঝলেনতো? কারো আগেও
নেই, কারো পিছেও নেই। তবে কেউ
বিনা কারনে খারাপ ব্যবহার করলে তার
প্রতিশোধ অবশ্য এক সময় নিয়ে নিই।
এমনভাবে নিই যে সে নিজেও
বুঝতে পারে না আমি প্রতিশোধ নিয়েছি।
তবে মানুষটা খুব পছন্দের হলে বেশিরভাগ
ক্ষেত্রেই মাফ করে দিই। যেমন প্রায়ই মাফ
করি আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু সাগরকে।
তবে ইদানিং তাকে এড়িয়ে চলছি। আর কত সহ্য
করা যায়? সব কিছুরোতো একটি সীমা আছে!
তবে তাকে এড়িয়ে চলছি তার প্রধান কারন
হলো পাছে তাকে না কষ্ট দিয়ে দিই। এ
ব্যপারে আমি নিশ্চিত, আমি প্রায় সব কিছুরই
প্রতিশোধ নিই। এক সময় যখন তার উপর ক্ষিপ্ত
হয়ে যাবো, তখন হয়তো প্রতিশোধ নেয়া শুরু
করবো; যেটা আমাদের কারো জন্য সুখকর
হবে না। আমি কখনো এর আগে প্রেম করিনি।
প্রেম আসলে কিভাবে করে তাও বুঝি না।
ছেলে মেয়েরা একসাথে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা সময়
কিভাবে যে পার করে দেয় আমার মাথা ঢুকে না!
এত কথা তারা পায় কোত্থেকে? একবার এক বড়
ভাইকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি উত্তরে বলেছিলেন,
আগে প্রেম কর তারপর বুঝবি কোত্থেকে এত
কথা আসে। হাহ্ প্রেম? ওটা আবার আমি করবো!
এর থেকে আশ্চর্যজনক ব্যপার আর হতে পারে
না।
তবে আমার চেহারায় হয়তো আকর্ষন আছে,
যে কারনে প্রথমে কোথাও গেলে মেয়েরা আমার
সাথে নিজে থেকে কথা বলতে এগিয়ে আসে।
অবশ্য, শেষ পর্যন্ত কথাও হয়, বন্ধুত্বও হয়;
কিন্ত্ত
প্রেম আর হয় না। হয় না কেন, কে জানে!
কিন্ত্ত
এটা দেখেছি, তারা আমাকে খুব বিশ্বাস করে।
কেননা, তারা এমন কিছু স্পর্শকাতর ঘটনা ঘটায়
আমার সামনে যে অন্য কোন
ছেলে হলে হয়তো বা এর কোন বদ সুযোগ
নিয়ে নিতো। আর যাই হোক কোন মেয়ে বন্ধুর
প্রতি আমার কখনো উল্টাপাল্টা আকর্ষন জন্বায়
নি। আচ্ছা, কেনো জন্মায় নি? প্রথম ওর
সাথে দেখা হয় লিফটের সামনে।
ও একাই দাড়িয়ে ছিলো। আমি যখন ওর
পেছনে এসে লাইনে দাঁড়াই ও আমার দিকে মুখ
ফিরিয়ে দু’সেকেন্ডের জন্য চোখে চোখ
রেখেছিলো। ব্যাস, আমার সব কিছু উলটপালট
হয়ে গেলো। এখনো মনে আছে; ওর সেই
চাউনিতে ছিলো কি এক রকম প্রশ্ন, কি উত্তর
যেন খুঁজে পেতে চাচ্ছিলো আমার চোখে। এক
বিশাল আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে ছিলো সে।
এখনো মাঝে মাঝে ভাবলে শিউরে উঠি।
সেদিন আমার আবেগকে পাত্তা দিতে চাইনি।
ভেবেছিলাম মোহ। কত
মেয়ে দেখলে তো ভালো লাগে, সেই রকমই
কিছু হবে হয়তো। কিন্ত্ত টের পেলাম পরে।
সবসময় কিরকম এক অস্থিরতায় যেন ভুগি! বিশেষ
করে প্রতি সন্ধ্যা বেলায় তার কথা মনে হয়।
সন্ধ্যার সময় যখন সূর্য অস্ত যায়, চারিদিক
বিসন্ন
করে পাখি ডেকে উঠে ঠিক তখনই তার
কথা মনে পড়ে। তার মাথা নিচু করে কথা বলার
ভঙ্গিমাটা, গালে লাজুক রংয়ের
খেলা চোখে ভাসতে থাকে। ও সবসময়ে ফতুয়া-
জামা পড়ে আসে। যখনই দেখি- সেই ফতুয়াই।
একেক সময় একেক ডিজাইনের; কিন্ত্ত
সেটা ফতুয়া। মজার ব্যপার, তাই না! অবশেষে,
আর সহ্য করতে পারলাম না। ঠিক করলাম
যোগাযোগ করবো। খোঁজ নিয়ে জানলাম
সে আমাদের ইউনিভার্সটিতেই পড়ে।
তবে সিএসই ডিপার্টমেন্টে না,
ফারমাসি ডিপার্টমেন্টে। তবে ব্যপার হচ্ছে,
সে বাঙ্গালী নয়, আফগান! ব্যাস, দমে গেলাম।
বাঙালী মেয়েদের প্রতিই আমার এক ধরনের
বিতৃষ্ণা কাজ করে। আর এতো হচ্ছে খোদ
বিদেশীনী। কতটা উগ্র যে হবে, তাতো খোদাই
ভালো জানেন। কিন্ত্ত, যতবার ওকে দেখি, ওর
ভঙ্গিমা লক্ষ্য করি ততবারই মনে হয় এই মেয়ের
সাথে আমার স্বপ্নের মেয়ের অদ্ভুত ধরনের মিল।
ছোটবেলা থেকেই একটি কাল্পনিক
মেয়েকে প্রেমিকা বানিয়ে নিয়েছিলাম। যার
সাথে আদৌ কোন মেয়ের মিল পাওয়া সম্ভব নয়
বলে ভাবতাম। কেননা, এতোটা ভালো আর
এতোটা নম্র মেয়ে আল্লাহ-
তা’লা পৃথিবীতে নামিয়েছে কিনা সে ব্যপারে
আমার
যথেষ্ঠ সন্দেহ ছিলো। কিন্ত্ত
সারা হাবিবিয়া আমার ধারনা পরিবর্তন করা শুরু
করলো। আমিও একসময় ভাবতে শুরু করলাম এই
মেয়েকে ছাড়া আমার চলবে না।
একদিন, ওর ফোন নাম্বার জোগাড় করে মেসেজ
পাঠাতে শুরু করলাম। কিন্ত্ত… কোন রেসপন্স
নেই! আশ্চর্য! এতো মেসেজ পেয়েও কোন মানুষ
চুপচাপ বসে থাকতে পারে বলে আমার
ধারনা ছিলো না। অবশ্য মানুষকে কতটুকুই
বা চেনা যায়! অবশেষে, একদিন সরাসরি ফোন
করলাম।
আহ্, ও আসবে আজকে… আমার সাথে দেখা করার
জন্য। প্রথম প্রথমতো আমার
সাথে কথা বলতে রাজিই হয়নি। বাব্বাহ্ কি ধমক!
“I am not that kind of girl, what you are
thinking!” ।
আমিতো স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
অবশেষে অনেক কষ্টে ওকে রাজি করিয়েছি শুধু
মাত্র দেখা করার জন্য। যেহেতু একই
ইউনিভার্সটির, তবে দেখা করতে সমস্যা কি?
তবে আমি জানি, আমাকে ওর ভালো লাগবে;
কেননা আমি প্রথম শ্রেনীর।
হ্যাঁ, ঐতো ও দাড়িয়ে আছে বনানী বাজারের
নিচ তলায়, যেমনটি আমাদের কথা ছিলো।
আজো ফতুয়া-জামা পড়ে এসেছে। কাঁধে ব্যাগ
ঝুলানো। গাল দু’টো লাল হয়ে আছে। লজ্জায়,
নাকি রেগে আছে? যা হোক,
আমাকে আজকে কথা বলতেই হবে।
নাহলে হয়তো আর কোন দিন বলা হবে না।
ওর কাছে গেলাম। আজকে ভালো করে লক্ষ্য
করলাম, লম্বায় ও আমার গলা সমান। এর
আগে এতো কাছে আসিনি। রজনীগন্ধার
একটি ষ্টিক সামনে এগিয়ে দিলাম। ও অবাক
হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
আমাকে ইউনিভার্সটিতে দেখেছে অনেকদিন।
বোধহয় আশা করেনি আমিই সেই ছেলে,
যে তাকে উম্মাদের মত ভালোবাসে। ওর ঠোঁট
কাঁপছে। আমি একরাশ আশা নিয়ে ওর সুন্দর চোখ
দু’টোতে আমার দৃষ্টি ফেললাম। কিন্ত্ত… সেকি!
ওর চোখে একরাশ ভয় কাজ করছে!
-“তুমি! ”, প্রায়
ফিসফিসিয়ে ইংরেজীতে বললো।
-“হ্যাঁ।” , আমি গাঢ় কন্ঠে বললাম।
-“কিন্ত্ত, কিভাবে সম্ভব! ” , সারা কোন
কারনে ভয় পেয়েছে। বিস্ফোরিত
চোখে তাকিয়ে আছে।
-“কেন নয়? ” , আমার বুক চিরে যেন হাহাকার
বের
হয়ে আসলো। আমি সব ভেবেছি, কিন্ত্ত ও এখন
যা ভাবছে তা কখনো ভাবিনি। আমার চোখ
বোধহয় রক্তবর্ণ হয়ে উঠেছে। কান
দিয়ে মনে হচ্ছে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
-“তুমিতো রোবট! তোমার সাথে সম্পর্ক
হতে পারে না… ” , ও চিৼকার করে বলে উঠলো।
-“শোন… ” , আমি ওকে ধরতে গেলাম। কিন্ত্ত ও
ঝাড়া দিয়ে আমার হাত সরিয়ে দিয়ে দৌড়ে
পালালো।
দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। হ্যাঁ, আমি রোবট। কিন্ত্ত
তাতে কি? বাংলাদেশের প্রথম শ্রেনীর রোবট।
যারা মানুষের মতো ধীরে ধীরে জ্ঞান অর্জন
করতে পারে। যাদের মধ্যে ভালোবাসার
অনুভূতিও বিজ্ঞানীরা সফলভাবে প্রোগ্রামিং
করতে সক্ষম হয়েছেন। কিন্ত্ত ভালোবাসলেই
চলে না, ভালোবাসাকে কাছেও পাওয়া চাই। এ
কথাকি তাদের ভাবা উচিত ছিলো না?

www.fb.com/abegmoydipu

Wednesday, September 16, 2015

Best Friend & Girlfriend ♥♥♥ Who is Best Friends for ever Proved- Just Read Now...

একটি ছেলে মারা
যাবার
৩ মিনিট
আগে ২টা মেসেজ
করলো,,,,
একটা তার
প্রেমিকাকে
এবং একটা তার
বন্ধুকে ।
ছেলেটা ২টা মেসেজেই
বলল
আমি চলে যাচ্ছি!!!!!
প্রথম উত্তর
প্রেমিকা:
তুমি কোথায়
যাচ্ছো?
ঠিক আছে যাও
পরে কথা হবে,
এটা শুনে ছেলেটি কষ্ট
পেলো,
২য় উত্তর
বন্ধু :
আরে শালা একা
কোথায়
যাচ্ছিস?
দাড়া আমিও
আসছি,
এটা শুনে ছেলেটি
হাসলো
এবং বলল
আজ-আবার
বন্ধুত্বের
কাছে প্রেম
হেরে গেল.........এই হলো বন্ধু ...

www.fb.com/abegmoydipu
Apps ID: +8801827373441

েমেয় & েছেল কার ♥♥ True জানেত িভিজট করুন

একটা মেয়ে যখন তাঁর
ফ্রেন্ডদের
সাথে আড্ডা দেয় তখন
তাঁর বয়ফ্রেন্ড যদি ফোন
করে তখন
মেয়েটা যদি বলে ফ্রেন্ডদের
সাথে আড্ডা দিচ্ছি পরে কথা
বলি ?
তখন ছেলেটা ভদ্র
ছেলের
মতো মেয়েটাকে বলে আচ্ছা
ঠিক
আছে আড্ডা শেষ
করে পরে ফোন দিও কেমন ? আর
যদি মেয়েটা ফোন
করে আর
ছেলেটা যদি বলে ফ্রেন্ডদের
সাথে আছি পরে কথা বলতেছি ।
তখন মেয়েটা মুখের ওপর
কিছু না বলে ফোন কেটে দেয় ।
পরে ছেলেটা ফোন
দিলে মেয়েটা বলে আমাকে
ফোন
দিচ্ছো কেনো ?
যাও তুমি তোমার
ফ্রেন্ডদের সাথে কথা বলো,
আমি তু কেউ না তোমার
ফ্রেন্ডরাই
তো তোমার
কাছে সব ।
এই নিয়ে ঝগরা চলবে ৩ -
৪ দিন ।
অবশেষে ছেলেটা মেয়েটাকে
sorry
বলতে হয় । ছেলেটা কত সহজ
ভাবে নিয়েছে ।
আর মেয়েটা কত জটিল
ভাবে নিয়েছে । এই
হলো মেয়েদের মন।

www.fb.com/abegmoydipu

Love ♥ No.1

[ ভালোবাসার মানুষটির অবহেলা সহ্য করতে পারছেন না?
তাহলে পড়ুন ↓
.
আজ আপনি আপনার প্রিয়জনটিকে অবহেলা করে ফোন দিলেন না ।
সে আজ রাতে না ঘুমিয়ে বালিশ ভেজালো ।
.
আপনি তাকে যতই ভালোবাসুন না কেনো, তার এই কান্নায় আপনি এক ধরণের ভালো লাগা অনুভব করবেন ।
.
পরের দিনও আপনি তাই করবেন ।
আবার সেই অবহেলা ।
.
এবারও খোঁজ নিয়ে জানতে পারবেন এদিকে সে চোখের পানি ঝরাতে ব্যস্ত ।
.
আপনি ভাববেন, "বাহ ! সে তো আমাকে খুব ভালোবাসে ।"
আপনার ভেতরে অদ্ভুত এক ধরণের অনুভূতি হবে, বেশ ভালোও লাগবে!
.
আপনি ভাববেন, "এভাবে যতই অবহেলা করব, সে আমাকে তত বেশি বেশি ভালোবাসবে ।"
.
আস্তে আস্তে আপনি আরো বেশি অবহেলা করা শুরু করবেন ।
.
এভাবে একদিন হঠাৎ করেই জানতে পারবেন আপনার অবহেলা সত্ত্বেও সে আজ গভীর ঘুমে মগ্ন । তার চোখে আর পানি নেই ।
.
বুকের বামপাশটা চিনচিনিয়ে উঠবে আপনার ।
নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করবেন, "একি ! আজ সে কাঁদলো না কেনো ? সে কি আমাকে আর ভালোবাসে না ?"
.
আপনি নিজেও জানেননা আপনার সেই অবহেলা আপনাকে তার কাছ থেকে কত দূরে সরিয়ে নিয়ে গেছে ।
.
আপনার অবহেলায় সে আর কখনোই কাঁদবে না । সে হাসবে ।আপনার ভালোবাসায় সে যেমন হাসবে, তেমনি আপনার অবহেলাকেও হাসিমুখে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ঘুমিয়ে পড়বে ।
.
অবহেলা দিয়ে কখনো ভালোবাসা অর্জন করা যায় না । যেটা করা যায়, তা হল সম্পর্কের মাঝে একটি নিখুঁত ছেদ ।
ভালোবাসা অর্জন করতে হয় ভালোবাসা দিয়ে ।
.
অবহেলা বড়ই খারাপ জিনিস । শুধু মানুষ কেনো, কেউই এটি সহ্য করতে পারে না ।
.
বাড়ির উঠানে সারাদিন পরে থেকে যে কুকুরটি আপনার পায়ে মাথা ঘেঁষানোর দিনভর অপেক্ষা করে, সেটিকে একবার অবহেলা করে দেখুন ।
দেখবেন, দুইদিন পর সেই কুকুরটিও নিরুদ্দেশ হয়ে যাবে আপনার উঠান থেকে ।
.
শত জনমের ভালোবাসাকে নিমিষেই নিঃশেষ করতে আপনার এক মিনিটের অবহেলাই যথেষ্ট ।
.
আপনার প্রিয়তমা আর আপনার শত অবহেলাতেও কাঁদবে না ।
একাকীত্বকে যে একবার ভালোবেসে ফেলে সে কখনো কাঁদে না ।
.
দিনশেষে, আপনি আপনার আগের মানুষটিকে খুঁজবেন ।
.
কিন্তু সে তখন একাকীত্বকে আলিঙ্গন করে মুখে এক চিমটি হাসির রেখা টেনে গভীর ঘুমে ব্যস্ত............
Broken heart

www.fb.com/abegmoydipu
Apps ID: +8801827373441

it's me

http://sopnodip.blogspot.com/2015/09/blog-post.html

Welcome to Our Sopnodip

first blog