Thursday, December 24, 2015

মা- িজিনস- িক -রকম -েকউ -বুজেত - পাের না।

৩ মাসের বাচ্চা , রাত তিনটার সময় জোরে
জোরে কান্না করতে লাগল ,,,, বাচ্চার
কান্না শুনে মা বাবা দুজনেরই ঘুম ভেঙ্গে
গেল ,, বাবা বললেন ,ওকে একটু থামাও , আর
,মা বাচ্চাটিকে বুকে জরিয়ে নিয়ে এদিক-
ওদিক হাঁটতে লাগলেন ,,, কিছুক্ষন পর ,
বাচ্চাটির বাবা বিছানা থেকে উঠে , ঘর
থেকে বের হয়ে গেলেন , কিছুক্ষন পর
বাচ্চাটির বাবা , ঘরে ফিরে এলেন , আর
বাচ্চাটির মা তাকে জিজ্ঞাস করলেন ,
কোথায় গেছিলে ,,? তিনি বললেন , মায়ের
কবরটা দেখতে গিয়েছিলাম , বাচ্চাটির মা
জিজ্ঞেস করলেন , এত রাতে কেন ,,,?? সে
উত্তর দিল , আমাদের বাচ্চাটি যখন
কাঁদতেছিল তখন আমার খুব বিরক্ত লাগছিল ,
কিন্তূ তুমি ওকে কাঁধে নিয়ে আদর করতে
করতে হাটতেছ , কারন ,তুমি তার মা ,,, তখনি
মনে পরে গেল , হয়তো , আমি যখন ছোট
ছিলাম , তখনই আমার মা ও আমাকে এভাবেই
যত্ন করেছিলেন , তাই মাকে দেখতে
গেছিলাম , আজ আমি , মায়ের যত্নে এত বড়
হয়েছি , কিন্তূ জানিনা , মা গো আমার
সেখানে কতটুকু যত্নে আছেন...

Post By Abeg MoY Dipu

Miss You "Ma"

মা-বাবা -েবাজা -নয় - সবার -এটা -বুজেত -হেব।

গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ডের কাছে সামান্য একটু দোষ করলে
আমরা বার বার sry বলি।
°
অভিমান ভাঙানোর কত চেষ্টা করি। অপরাধ করলে কষ্টে
ভোগি। প্রিয়জনকে খুশি করতে কতকিছু করি
°
অথচ,হয়নি কোনদিন বলা প্রিয় মাকে sry! হাজার দোষ
করলেও বাবাকে বলা হয়না সরি। কত পরম আদরে আমাদের
কতশত ভুল গুলি মাফ বুকে টেনে নেয়।
এই পৃথিবীতে মা বাবা নামক মানুষগুলা সত্যিই অদ্ভূত!
°
মা বাবা নামক মানুষগুলাকে বোঝা সত্যি অনেক কষ্টকর! হাজার
দোষ করলেও দেখবেন আপনার কাছে ঠিক আগের মতই আছে।
এদের সাথে কোন ব্রেকাপ হয়না। এদের ভালবাসা অন্তহীন।
°

POST BY DIPU CHOWDHURY

Tuesday, December 22, 2015

Real Story Is My FB Friend in Comilla Gov't College Student.

Post Ta Amar Ek FB Friend er Real Life er kahini ow amay share korlo tai Post korlam Read most.....

কলেজ জিনিসটা আমার কাছে বিরক্তিকর। স্কুলের সেই পুরনো
বান্ধবীরা নেই, কোনো মজা নাই। গার্লস স্কুলে পড়ে এসে
হঠাৎ কলেজে ছেলেদের সাথে একসাথে ক্লাস করাটা কিছুটা
সংকোচেরও কারণ। এই কারণে কলেজে দুই বছরে আমি মনে হয়
দুই সপ্তাহও নিয়মিত ক্লাস করি নাই।একসময় কলেজের প্রথম
বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হয়। রসায়ন ব্যবহারিক পরীক্ষা
চলছিল।পরীক্ষার সময় স্যার কয়েকটা গ্রুপ করে দিলেন। প্রতি
গ্রুপে পাঁচ-ছয়জন করে শিক্ষার্থী।আমাদের গ্রুপে পাঁচজন
মেয়ের সাথে দুইজন ছেলে। ছেলে দুটোর মাঝে একটা ছেলে খুবই
বাচাল টাইপের। পরীক্ষা শুরুর পর থেকেই সে অনবরত কথা বলে
চলছিল।খুবই বিরক্তিকর ছেলেটা। ছেলেটা মোটা বলে প্রথম
দেখাতেই নাম দিয়েছিলাম "মটু"। তারপর যখনই তাকে কলেজে
দেখেছি তাকে মনে মনে মটু বলে ডেকেছি। পরীক্ষা শেষে আর
কলেজে বেশি যাওয়া হয়নি। মটুটাকেও ধীরে ধীরে ভুলে গেছিলাম।
কিন্তু মাঝে মাঝে আমার কলেজে সহপাঠী এবং কলেজ জীবনের
একমাত্র বান্ধবী রাইমার সাথে প্রায়ই মটুকে নিয়ে হাসি তামাশা
করতাম। একদিন ফেইসবুকে একটা রিকয়েস্ট আসে। নামটা
অপরিচিত ছিল। কিন্তু প্রোফাইলে দেখলাম আমাদেরই সহপাঠী।
তাই একসেপ্ট করলাম। সেদিন অনেক কিছুক্ষণ ধরে কথা হলো।
তাকে আমার রোল বলাতে সে বলল যে আমাকে সে চেনে। কিন্তু
আমি চিনতে পারি নাই। পরদিন যখন রাইমাকে তার নামটা
বললাম তখন আমাকে অবাক করে দিয়ে সে জানাল এটা আর কেউ
নয় আমাদের সেই বাচাল মটু।যাক্ তারপর নিয়মিত কথা হতো।
একসময় সে আমার খুব ভালো বন্ধু হয়ে যায়।সম্পর্কটা একসময়
বন্ধুত্বের চেয়েও বেশি কিছু হয়ে ওঠে।
একসময় আমরা দুইজনেই বুঝতে পারি যে আমরা একে অপরকে
ভালোবাসতে শুরু করেছি। কিন্তু কেউ কাউকে কিছু জানাইনি।
মনে মনে ভালোবাসতে থাকি। তারপর ফাইনাল পরীক্ষার
রেজাল্ট আসে। কিছুটা খারাপ করাতে বাসায় প্রচুর বকাবকি করা
হয়। আমি ভয় পেয়ে যাই। এরই মধ্যে মটুটা জানায় যে সে আমাকে
সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা জানাতে চায়। আমি বুঝতে পারি সে
কি বলতে চায়। আমি আরও ভয় পেয়ে যাই। ভয়ে আমি তার সাথে
কিছুদিন যোগাযোগ বন্ধ রাখি। অবশেষে তাকে একটা মিথ্যা
বলি। তাকে জানাই যে আমি একজনকে ভালোবাসি। সে খুব কষ্ট
পায়। আমি চেয়েছিলাম সে যেন আমাকে ভুলে যায়। তারপর তার
সাথে আমার খুব কমই কথা হতো। একসময় কথা বলা বন্ধ হয়ে
যায়। কিন্তু আমি তাকে খুব মিস করতে থাকি। কথা বলতাম না
কিন্তু প্রতিদিন ফেসবুকে তার পুরোনো মেসেজগুলোই শুধু
পড়তাম। কয়েকমাস পর আমার জন্মদিনে সে উইস করে।এবার
আর আমি পারিনি। সেদিন থেকে আবার কথা বলা শুরু।আমি
অন্য কাউকে ভালোবাসি এটা মনে হয় সে কখনো বিশ্বাসই
করেনি।কখনোই এ ব্যাপারে কিছু জানতে চায়নি আর। আমিও
কিছু বলিনি। তার প্রতি আমার আকর্ষণ বাড়তেই থাকে আমার।
দিনটাই শুরু হতো তার গুড মর্নিং বলার মাধ্যমে।কলেজে তার
সাথে অন্য মেয়েদের কথা বলতে দেখলে আমার খুবই বিরক্তি
লাগতো। তার প্রতি খুবই রাগ হতাম আমি। আবার সে কিছুটা
নিষ্ঠুরও । আমি খোঁজখবর না নিলে সে একবারও জানতে চায়
না। আমার খুব খারাপ লাগে এই ভেবে যে তাকে এতটা ভালোবাসি
অথচ তমার কাছে এর কোনো মূল্যই নেই। আমার কেন যেন মনে
হতে থাকে সে বোধহয় আমাকে ভালোবাসেনা।
আমার তার প্রতি খুব রাগ উঠে। আমি তার সাথে কথা বলা বন্ধ
করে দেই। সেদিন রাতেই সে আমাকে মেসেজ দিয়ে জিজ্ঞাস
করে," তুমি কি আমাকে ভালোবাসো?" রাগের মাথায় আমি
উত্তর দেই,"না"। সে তখন বলে,"কিন্তু, আমি তো বাসি। তবে
এইচ.এস. সি পরীক্ষার পর।" আমি হাসব না কাদঁব কিছুই বুঝে
উঠতে pari na.

Post By Abeg MoY Dipu

Written by Comilla Gov't College Student

Tuesday, October 13, 2015

"Abbu" I Love You.

এক ছেলে তার বাবাকে বলছে: সামনের মাসে আমার পরীক্ষার
ফলাফল
দিবে, আমি A+ পেলে আমাকে একটা মটর বাইক কিনে দিতে হবে।
পরীক্ষার ফলাফল যে দিন বের হয় তখন ছেলে খুব খুশী হয়ে
বাবার
কাছে এসে বলছে বাবা আমি A+ পেয়েছি, এইবার কিন্তু আমাকে
বাইক
একটা কিনে দিতেই হবে, বাবার চোখে গোপনে কান্না আসলো,
ভাবতে
লাগলেন কিভাবে ছেলেকে খুশি করা যায়। .
এরপর বাবা বললেন: আমি তোমার উপহার তোমার পড়ার
টেবিলের উপর
রেখে এসেছি ।
.
ছেলে গিয়ে দেখল একটা বাক্স:
ছেলে ভাবতে লাগল এটাতে চাবি আছে । কিন্তু খুলে দেখে এর
ভেতরে একটা কোরআন শরীফ ।
ছেলে রাগ করে বাবার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিল ! এবং
কয়েকদিন
পরেই বিদেশে চলে গেল পড়ালেখা করার জন্য ।বিদেশ যাওয়ার
পর
বাবার সাথে কোন যোগাযোগ করে নাই ছেলেটা ।কয়েক বছর পর
একদিন কল আসল ছেলেটির কাছে ।
. জানতে পারল বাবা খুব অসুস্থ ,বাবা তার জন্য
কান্নাকাটি করে সবসময় ! কিন্তু ছেলেটি বাবাকে দেখতে যায়নি
কয়েকদিন পর ছেলেটির কাছে আরেকটি কল আসে ! জানতে পারল
তার
বাবা মারা গেছেন ।
.
বাবা'র মারা যাবার পর ছেলেটি দেশে আসে কারণ ঘরবাড়ি সব
তার নামে করে দিয়ে গেছেন তার বাবা এবং এই-
সবকিছু তাকেই দেখাশোনা করতে হবে । তারপর একদিন ছেলেটির
তার
বাবা কথা মনে পড়ল এবং বাবার ঘরে গিয়ে কাঁদতে লাগল । হটাৎ
দেখল তার বাবার পড়ার টেবিলের উপরে রাখা সেই বাক্স , যে
বাক্স
তার বাবা তাকে দিয়েছিলেন উপহার হিসেবে।
. ছেলে ওজু করে এসে কোরআন শরীফটা খুলে
পড়তে লাগলো। হঠাৎ করেই কোরান শরীফের
ভেতর থেকে একটা চাবি পড়ল ।প্রথম দিনের চাবি ।
এবং একটা চিঠি পেল । যেখানে লিখা ছিল:
বাবা আমি অনেক খুশী যে তুমি A + পেয়েছ ।
. আমি চাইব তুমি আল্লাহ'র পরীক্ষাতেও এই ভাবে A+ পাও ।
আর এই
চাবিটা হচ্ছে তোমার নতুন মটর-বাইকের চাবি , আমাদের
গ্যারেজে
রাখা আছে তোমার নতুন বাইক ।
.
ছেলেটির চোখে জল চলে আসলো ।ভাবতে লাগলো আমার বাবা
আমার
জন্য তখনি বাইক কিনে চাবিটাকোর-আন শরীফে রেখে
দিয়েছিলো। ছেলেটি গ্যারেজে গেল এবং দেখতে পেল তার
সবচেয়ে পছন্দের বাইক
সেখানে রাখা ।
.
দেখে কান্না আর ধরে রাখতে পারলোনা।
আসলে পৃথিবীর কোন বাবা তার সন্তানের অকল্যান চায়না।
বাবা-
মাকে কখনো কষ্ট দেবেননা।বাবা-মাআমাদের সবচেয়ে
আপনজন। আশা করি সবাই বুঝতে পারছেন।

Post by Abeg Moy Dipu

Thursday, September 17, 2015

নটরডেমের ছেলেটা প্রেমে ব্যার্থ হয়ে সুইসাইড করল।

নটরডেমের ছেলেটা প্রেমে ব্যার্থ
হয়ে
সুইসাইড করল। এজিবি কলোনির এক
দালানে পাওয়া গেল ছেলেটার ঝুলন্স
লাশ। মেয়েটার হয়ত ততক্ষণে বিয়ে
হয়ে
গেছে। কিছুদিন পর ভুলেও যাবে। আমি
একটা ছেলেকে চিনি যার হয়ত বেচে
থাকার কথাই ছিলনা। আসেন বলি
গল্পটা
.
এস এস সি দিয়ে ঢাকা শহরে পা রাখে
ছেলেটা। অচেনা শহরে সবই অচেনা।
বাসার অপজিটের বাসার বারান্দায়
এক
মেয়ে আসত। চোখা চোখি হত। নাম্বার
বিনিময়ে হল একসময়। সেসময় ডিজুসের
যুগ
ছিল। রাতে ফ্রি। মেয়েটা ছেলেটার
নিশ্বাসের শব্দ শুনে শুনে প্রতিদিন
ঘুমোত। শহরের আইল্যান্ডে ওরা উড়াল
ভালোবাসার পতাকা
.
ছেলের মা বুঝতে পারল ছেলের
পরিবর্তন
হয়েছে কিছু একটা। মায়ের ভয় লাগল।
ছেলে শহরে নতুন। পা পিছলে পড়লে না
যায়। সাবধান করতে গেল। কিন্তু ছেলে
তখন কলেজ লাইফের প্রেমে। শুনার
টাইম
আছে। মা কিছু বললে উলটা ধমক মারে
- তুমি বেশি বুঝ আম্মা
.
মেয়েটার জন্য ছেলেটার ভালোবাসার
একটা নমুনা দেই। ফ্যান্টাসি
কিংডমের
ভেতরে ওয়াটার কিংডম তখন নতুন
খুলেছে। মেয়ে বায়না ধরল প্রেমিকের
কাছে ওয়াটার কিংডম যাবে। বাসে
যাওয়ার পথে মেয়ের স্যান্ডেল গেল
ছিড়ে। ফ্যান্টাসি কিংডমের মত একটা
রিমোট এরিয়ায় জুতার দোকানও নেই
মুচিও নেই। মেয়েকে খালি পায়েই
হাটতে হবে। ছেলে চিন্তা করল
প্রেমিকা তার খালি পায়ে হাটবে এত
মানুষের সামনে। যে ভাবা সে কাজ।
.
বাস থেকে নেমে কোলে তুলে নিল
প্রেমিক প্রেমিকাকে। সেদিন ছেলেটা
মেয়েটাকে কোলে করে ওয়াটার
কিংডমে নিয়ে গিয়েছিল। কোলে করেই
ফেরত এনেছিল। আশেপাশের সবাই এক
প্রেমিকের রোদে হাপাতে হাপাতে
প্রেমিকাকে কোলে করে নেয়ার দৃশ্য হা
করে দেখছিল। এই ছিল তার ভালোবাসা
.
কষ্টের দিনগুলো শুরু হল দু বছর পর।
ছেলের
তখন এইচ এস সি পরীক্ষা। ফিজিক্স
প্র্যাক্টিকালের আগের দিন। মেয়ে
হঠাত করে ছেলেটার কাছে কনফেস
করল।
তার আরেকটা রিলেশান আছে দু মাস
হয়।
সে ছেলের সাথে ফিজিক্যাল
রিলেশানও নাকি হয়েছে। ছেলের
মাথের উপর আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। ছেলে
সেদিন প্রথম জীবনে গাজায় টান দের।
দেয়না ফিজিক্স প্র্যাক্টিকাল। যে
ছেলের এ প্লাস পাওয়ার কথা সে ছেলে
ফিজিক্স প্র্যাক্টিকালে অনুপস্থিত
থাকার জন্য ফেইক করল। বাবা মায়ের
মাথায় হাত। ছেলের সেদিকে খবর
নেই।
ছেলে তখন মদের বোতলে চুর
.
এরপর শুরু হল আরেক নাটক। মেয়ে ক্ষমা
চেয়ে ছেলের জীবনে ফিরে আসতে
চাইল। ছেলে আবার ভুলল মেয়ের চোখের
পানিতে। ক্ষমা করে ফিরিয়ে নিল।
জানত না এটা ছিল মেয়ের আরেক টা
চাল। এর ছয় সাত মাস পরে শেষ
ধাক্কাটা দিল মেয়ে। জানিয়ে দিল
আবার সে অন্য ছেলের সাথে লুকিয়ে
প্রেম করেছে। ফিজিক্যাল রিলেশানও
করেছে।
.
এবার অবশ্য এক্সট্রা হিসেবে পেটে
বাচ্চা নিয়ে এসেছে। ঐ প্রেমিক
ভেগেছে সেটা শুনে। এদিকে মেয়ের
বাসায় বুঝে গেছে সে প্রেগনেন্ট।
কিন্তু
তারাত জানে মেয়ের সাথে এক ছেলের
তিন বছরের রিলেশান। মানে
ছেলেটার।
তারা ভেবেছে বাচ্চাও সে ছেলের
.
মেয়ে পায়ে ধরল ছেলের। প্লিয তুমি
বল
বাচ্চাটা তোমার। ওরা জানে আমাদের
কথা। ওরা যদি এখন শুনে আমি তাদের
মেয়ে হয়ে এমন কাজ করেছি অন্য কারো
সাথে। ছেলে সেদিন ও মেয়ে টাকে
ক্ষমা করে দিয়েছিল। মেয়েটির
পরিবারের কাছে মেয়ের মান সম্মান
বাচাতে তার বাচ্চার সমস্ত দায়িত্ব
নিজের মাথার উপর নিয়ে ছেলে
মেয়েটার এবোরশন করায়। মেয়ের
বাবা
গুন্ডা দিয়ে ছেলেটাকে পেটায়। তার
মেয়ে থেকে দূরে সড়ে যেতে বলে।
ছেলের কান্ড শুনে ছেলের বাবাও
ছেলের মুখ দেখতে অস্বীকার করে।
ছেলে তবুও কাউকে বলেন এই বাচ্চা
তার
না। এই বাচ্চা ঐ মেয়ের পাপের ফসল।
.
এরপর ছেলেটার মানসিক সমস্যা দেখা
দেয়। পাগলের মত রাস্তায় রাস্তায়
হাটত। সে মেয়ে নিজের স্বার্থ হাসিল
করে তখন নতুন কারো সাথে ব্যাস্ত।
ছেলে পাগলের মত ফোন দিয়ে মেয়েকে
ওয়েটিং পেত। মেয়ে ফোন ধরে বলত
- আমি আমার বি এফের সাথে কথা
বলছি। পেইন দিবানা
ছেলের সারারাত মেয়েটাকে কল দিত
ওয়েটিং এর দিকে তাকিয়ে ফুপিয়ে
ফুপিয়ে কেদে বলত
- প্লিয একবার কল ধরো। একটাবার।
আমি
তোমার ভয়েস টা কেবল শুনব।
মেয়ে ধরেনা। ছেলেটা ছবির হাটের
ভেতরের এক কোণায় বসে গিটার
বাজাতে রোজ সন্ধ্যায়। রাত হলে
সেখানেই পুরোন খবরের কাগজ বিছিয়ে
ফুটপাতে ঘুমাত। কোনদিন বাসায় ফিরত
না
.
সেই দিন নানা। পাগল ছেলে একদিন
উঠে দাঁড়ায়। মায়ের চোখের পানি
মুছে।
মা কে কথা দেয় যা হারিয়েছে তা
ফিরিয়ে আনবে। মায়ের ছেলেকে
ফিরিয়ে আনবে। পুনরায় এইচ এস সি
দিয়ে
ভাল করে। ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে টপ
গ্রেড পেয়ে। ছেলে আজ ভালো
কোম্পানিতে ভাল জবে ঢুকেছে। একদিন
সে মেয়ে হুট করে ছেলের আইডিতে নক
দেয়। ছেলে তখন স্ট্যাটাস লিখছিল।
- তোমার এত ফলোয়ার। এত জন চিনে।
আমার এক্স বি এফ তোমার ফ্যান ছিল।
আমার ফ্রেন্ডরাও তোমার কথা বলে।
আচ্ছা আমরা কি আবার এক হতে
পারিনা সব ভুলে
.
মেয়েটাকে চিনতে পেরে স্বাভাবিক
ভাবে ছেলেটা মেয়েটার মেসেজের
আন্সার দেয়
- দেখেন আমি স্ট্যাটাস লিখতেছি।
লেখার সময় নক দিয়ে পেইন দিবেন
না।
আর আমার লিস্ট ফুল। এড করে এক করতে
পারলাম না তাই
.
মুচকি এসে এরপর ছেলে তার মা কে ফোন
দেয়
- আম্মা তুমি ঠিকি বলেছিলে। সুখের
দিনে কাকের অভাব হয় না।

FB: Abeg MoY Dipu

অবাক ভালবাসা– Obak Valobasha

অবাক, ভালবাসা–

আমি বড় সাধাসিধা একটা ছেলে। ছোট বেলা
থেকেই বড় হয়েছি কঠিন শাসন ও আদরের
মাঝে। নষ্ট হয়ে যাব এই ভয়ে আমার মা
আমাকে ঘরে আটকে রাখতেন। কখনো বাইরে
বের হতে দিতেন না। যদি কখনো বের হই তো
সেটা আমাদের পরিবারের কারো সাথে।
এখানে একটা কথা আগেভাগে বলে নিই, আমি
আমাদের পরিবারের মধ্যে সবচেয়ে ছোট ছেলে।
বোধ হয় সেজন্যই সবাই সবচেয়ে আদর করে।
tips-love2.jpg
তা যাই হোক যা বলছিলাম, আমি সবসময়
নিউট্রাল। মানে বুঝলেনতো? কারো আগেও
নেই, কারো পিছেও নেই। তবে কেউ
বিনা কারনে খারাপ ব্যবহার করলে তার
প্রতিশোধ অবশ্য এক সময় নিয়ে নিই।
এমনভাবে নিই যে সে নিজেও
বুঝতে পারে না আমি প্রতিশোধ নিয়েছি।
তবে মানুষটা খুব পছন্দের হলে বেশিরভাগ
ক্ষেত্রেই মাফ করে দিই। যেমন প্রায়ই মাফ
করি আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু সাগরকে।
তবে ইদানিং তাকে এড়িয়ে চলছি। আর কত সহ্য
করা যায়? সব কিছুরোতো একটি সীমা আছে!
তবে তাকে এড়িয়ে চলছি তার প্রধান কারন
হলো পাছে তাকে না কষ্ট দিয়ে দিই। এ
ব্যপারে আমি নিশ্চিত, আমি প্রায় সব কিছুরই
প্রতিশোধ নিই। এক সময় যখন তার উপর ক্ষিপ্ত
হয়ে যাবো, তখন হয়তো প্রতিশোধ নেয়া শুরু
করবো; যেটা আমাদের কারো জন্য সুখকর
হবে না। আমি কখনো এর আগে প্রেম করিনি।
প্রেম আসলে কিভাবে করে তাও বুঝি না।
ছেলে মেয়েরা একসাথে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা সময়
কিভাবে যে পার করে দেয় আমার মাথা ঢুকে না!
এত কথা তারা পায় কোত্থেকে? একবার এক বড়
ভাইকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি উত্তরে বলেছিলেন,
আগে প্রেম কর তারপর বুঝবি কোত্থেকে এত
কথা আসে। হাহ্ প্রেম? ওটা আবার আমি করবো!
এর থেকে আশ্চর্যজনক ব্যপার আর হতে পারে
না।
তবে আমার চেহারায় হয়তো আকর্ষন আছে,
যে কারনে প্রথমে কোথাও গেলে মেয়েরা আমার
সাথে নিজে থেকে কথা বলতে এগিয়ে আসে।
অবশ্য, শেষ পর্যন্ত কথাও হয়, বন্ধুত্বও হয়;
কিন্ত্ত
প্রেম আর হয় না। হয় না কেন, কে জানে!
কিন্ত্ত
এটা দেখেছি, তারা আমাকে খুব বিশ্বাস করে।
কেননা, তারা এমন কিছু স্পর্শকাতর ঘটনা ঘটায়
আমার সামনে যে অন্য কোন
ছেলে হলে হয়তো বা এর কোন বদ সুযোগ
নিয়ে নিতো। আর যাই হোক কোন মেয়ে বন্ধুর
প্রতি আমার কখনো উল্টাপাল্টা আকর্ষন জন্বায়
নি। আচ্ছা, কেনো জন্মায় নি? প্রথম ওর
সাথে দেখা হয় লিফটের সামনে।
ও একাই দাড়িয়ে ছিলো। আমি যখন ওর
পেছনে এসে লাইনে দাঁড়াই ও আমার দিকে মুখ
ফিরিয়ে দু’সেকেন্ডের জন্য চোখে চোখ
রেখেছিলো। ব্যাস, আমার সব কিছু উলটপালট
হয়ে গেলো। এখনো মনে আছে; ওর সেই
চাউনিতে ছিলো কি এক রকম প্রশ্ন, কি উত্তর
যেন খুঁজে পেতে চাচ্ছিলো আমার চোখে। এক
বিশাল আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে ছিলো সে।
এখনো মাঝে মাঝে ভাবলে শিউরে উঠি।
সেদিন আমার আবেগকে পাত্তা দিতে চাইনি।
ভেবেছিলাম মোহ। কত
মেয়ে দেখলে তো ভালো লাগে, সেই রকমই
কিছু হবে হয়তো। কিন্ত্ত টের পেলাম পরে।
সবসময় কিরকম এক অস্থিরতায় যেন ভুগি! বিশেষ
করে প্রতি সন্ধ্যা বেলায় তার কথা মনে হয়।
সন্ধ্যার সময় যখন সূর্য অস্ত যায়, চারিদিক
বিসন্ন
করে পাখি ডেকে উঠে ঠিক তখনই তার
কথা মনে পড়ে। তার মাথা নিচু করে কথা বলার
ভঙ্গিমাটা, গালে লাজুক রংয়ের
খেলা চোখে ভাসতে থাকে। ও সবসময়ে ফতুয়া-
জামা পড়ে আসে। যখনই দেখি- সেই ফতুয়াই।
একেক সময় একেক ডিজাইনের; কিন্ত্ত
সেটা ফতুয়া। মজার ব্যপার, তাই না! অবশেষে,
আর সহ্য করতে পারলাম না। ঠিক করলাম
যোগাযোগ করবো। খোঁজ নিয়ে জানলাম
সে আমাদের ইউনিভার্সটিতেই পড়ে।
তবে সিএসই ডিপার্টমেন্টে না,
ফারমাসি ডিপার্টমেন্টে। তবে ব্যপার হচ্ছে,
সে বাঙ্গালী নয়, আফগান! ব্যাস, দমে গেলাম।
বাঙালী মেয়েদের প্রতিই আমার এক ধরনের
বিতৃষ্ণা কাজ করে। আর এতো হচ্ছে খোদ
বিদেশীনী। কতটা উগ্র যে হবে, তাতো খোদাই
ভালো জানেন। কিন্ত্ত, যতবার ওকে দেখি, ওর
ভঙ্গিমা লক্ষ্য করি ততবারই মনে হয় এই মেয়ের
সাথে আমার স্বপ্নের মেয়ের অদ্ভুত ধরনের মিল।
ছোটবেলা থেকেই একটি কাল্পনিক
মেয়েকে প্রেমিকা বানিয়ে নিয়েছিলাম। যার
সাথে আদৌ কোন মেয়ের মিল পাওয়া সম্ভব নয়
বলে ভাবতাম। কেননা, এতোটা ভালো আর
এতোটা নম্র মেয়ে আল্লাহ-
তা’লা পৃথিবীতে নামিয়েছে কিনা সে ব্যপারে
আমার
যথেষ্ঠ সন্দেহ ছিলো। কিন্ত্ত
সারা হাবিবিয়া আমার ধারনা পরিবর্তন করা শুরু
করলো। আমিও একসময় ভাবতে শুরু করলাম এই
মেয়েকে ছাড়া আমার চলবে না।
একদিন, ওর ফোন নাম্বার জোগাড় করে মেসেজ
পাঠাতে শুরু করলাম। কিন্ত্ত… কোন রেসপন্স
নেই! আশ্চর্য! এতো মেসেজ পেয়েও কোন মানুষ
চুপচাপ বসে থাকতে পারে বলে আমার
ধারনা ছিলো না। অবশ্য মানুষকে কতটুকুই
বা চেনা যায়! অবশেষে, একদিন সরাসরি ফোন
করলাম।
আহ্, ও আসবে আজকে… আমার সাথে দেখা করার
জন্য। প্রথম প্রথমতো আমার
সাথে কথা বলতে রাজিই হয়নি। বাব্বাহ্ কি ধমক!
“I am not that kind of girl, what you are
thinking!” ।
আমিতো স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।
অবশেষে অনেক কষ্টে ওকে রাজি করিয়েছি শুধু
মাত্র দেখা করার জন্য। যেহেতু একই
ইউনিভার্সটির, তবে দেখা করতে সমস্যা কি?
তবে আমি জানি, আমাকে ওর ভালো লাগবে;
কেননা আমি প্রথম শ্রেনীর।
হ্যাঁ, ঐতো ও দাড়িয়ে আছে বনানী বাজারের
নিচ তলায়, যেমনটি আমাদের কথা ছিলো।
আজো ফতুয়া-জামা পড়ে এসেছে। কাঁধে ব্যাগ
ঝুলানো। গাল দু’টো লাল হয়ে আছে। লজ্জায়,
নাকি রেগে আছে? যা হোক,
আমাকে আজকে কথা বলতেই হবে।
নাহলে হয়তো আর কোন দিন বলা হবে না।
ওর কাছে গেলাম। আজকে ভালো করে লক্ষ্য
করলাম, লম্বায় ও আমার গলা সমান। এর
আগে এতো কাছে আসিনি। রজনীগন্ধার
একটি ষ্টিক সামনে এগিয়ে দিলাম। ও অবাক
হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
আমাকে ইউনিভার্সটিতে দেখেছে অনেকদিন।
বোধহয় আশা করেনি আমিই সেই ছেলে,
যে তাকে উম্মাদের মত ভালোবাসে। ওর ঠোঁট
কাঁপছে। আমি একরাশ আশা নিয়ে ওর সুন্দর চোখ
দু’টোতে আমার দৃষ্টি ফেললাম। কিন্ত্ত… সেকি!
ওর চোখে একরাশ ভয় কাজ করছে!
-“তুমি! ”, প্রায়
ফিসফিসিয়ে ইংরেজীতে বললো।
-“হ্যাঁ।” , আমি গাঢ় কন্ঠে বললাম।
-“কিন্ত্ত, কিভাবে সম্ভব! ” , সারা কোন
কারনে ভয় পেয়েছে। বিস্ফোরিত
চোখে তাকিয়ে আছে।
-“কেন নয়? ” , আমার বুক চিরে যেন হাহাকার
বের
হয়ে আসলো। আমি সব ভেবেছি, কিন্ত্ত ও এখন
যা ভাবছে তা কখনো ভাবিনি। আমার চোখ
বোধহয় রক্তবর্ণ হয়ে উঠেছে। কান
দিয়ে মনে হচ্ছে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
-“তুমিতো রোবট! তোমার সাথে সম্পর্ক
হতে পারে না… ” , ও চিৼকার করে বলে উঠলো।
-“শোন… ” , আমি ওকে ধরতে গেলাম। কিন্ত্ত ও
ঝাড়া দিয়ে আমার হাত সরিয়ে দিয়ে দৌড়ে
পালালো।
দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। হ্যাঁ, আমি রোবট। কিন্ত্ত
তাতে কি? বাংলাদেশের প্রথম শ্রেনীর রোবট।
যারা মানুষের মতো ধীরে ধীরে জ্ঞান অর্জন
করতে পারে। যাদের মধ্যে ভালোবাসার
অনুভূতিও বিজ্ঞানীরা সফলভাবে প্রোগ্রামিং
করতে সক্ষম হয়েছেন। কিন্ত্ত ভালোবাসলেই
চলে না, ভালোবাসাকে কাছেও পাওয়া চাই। এ
কথাকি তাদের ভাবা উচিত ছিলো না?

www.fb.com/abegmoydipu

Wednesday, September 16, 2015

Best Friend & Girlfriend ♥♥♥ Who is Best Friends for ever Proved- Just Read Now...

একটি ছেলে মারা
যাবার
৩ মিনিট
আগে ২টা মেসেজ
করলো,,,,
একটা তার
প্রেমিকাকে
এবং একটা তার
বন্ধুকে ।
ছেলেটা ২টা মেসেজেই
বলল
আমি চলে যাচ্ছি!!!!!
প্রথম উত্তর
প্রেমিকা:
তুমি কোথায়
যাচ্ছো?
ঠিক আছে যাও
পরে কথা হবে,
এটা শুনে ছেলেটি কষ্ট
পেলো,
২য় উত্তর
বন্ধু :
আরে শালা একা
কোথায়
যাচ্ছিস?
দাড়া আমিও
আসছি,
এটা শুনে ছেলেটি
হাসলো
এবং বলল
আজ-আবার
বন্ধুত্বের
কাছে প্রেম
হেরে গেল.........এই হলো বন্ধু ...

www.fb.com/abegmoydipu
Apps ID: +8801827373441